ইমাম মেহদী, লন্ডন
আমাদের গ্রামের বাংলা বাজারে চাঁদ রাতের যে একটা আমেজ দেখা যেত, তা আমি অনেক মিস করি। গ্রামের ভালো ছাএরা এলাকার বাজারে এক সাথে একাকার হয়ে সেই রকম আড্ডা হত। সবার মনে এক অন্ন রকম আনন্দ কাজ করত। আবার পরের দিন ঈদের জামায়াতের প্রস্তুতি। নামাজ শেষে ইমাম ভাইয়া, ছোট ভাই মারুফসহ আন্তীয়দের বাড়ী যেতাম। আবার সন্ধ্যায় মুছাপুরের বাংলাবাজরের বন্ধুদের সঙ্গে রাত ১২ টা পর্যন্ত আড্ডা চলত। লন্ডনে পাঁচ বছর এ সব আনন্দ থেকে একেবারে বিছিন্ন। লন্ডনে সে রকম আড্ডা হয়না।
প্রিয় জন্মভূমি থেকে লন্ডন আসছি প্রায় পাঁচ বছর। পরিবার পরিজন বন্দু সমাজ এলাকা প্রিয় মসজিদ থেকে দুরে থাকা আসলেই বেদনার। বিশেষ করে ঈদ আসলে বেদনা আরো বেড়ে যায়। বেদনার সময়কে অফুরন্ত আনন্দে ভররফুরকরে যারা তারা হলেন আমার শ্রদ্ধেয় ভাই- হারুন, নুরুদ্দিন ও ইমাম ভাইয়াসহ অনেকে।
হয়তো তারা লন্ডনে না থাকতো আমার ঈদ হত আনন্দ হীন
বাংলাদেশের বাড়ী
মুছাপুর, কোম্পানীগঞ্জ, নোয়াখালি